কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা ১ নং সাতানী ইউনিয়ন বিএনপির দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল নিয়ে অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিলের সাতানী ইউনিয়ন সভাপতি প্রার্থী মো:কামরুজ্জামান হীরা।
তিতাসের সাতানী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও তিতাস উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সাতানী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান হীরা নিজ বাসায় ৮ মে বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় এক সংবাদ সম্মেলনে সদ্য ঘোষিত সাতানী ইউনিয়ন বিএনপির কমিটির বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলেন। তিনি বলেন, উপজেলার নেতৃবৃন্দ কাউন্সিলের নামে অনিয়ম করেছেন।
মো:কামরুজ্জামান হীরা সাংবাদিকদ সম্মেলনে আরো বলেন ওয়ার্ড সদস্য যারা নাই সেই প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হবে।
তিনি বললেন আমাকে ওয়ার্ড সদস্য করে নেন।
কিন্তু হঠাৎ করে উপছেলা নেতৃবৃন্দরা মনগড়ার মত নিয়ম করে আমাদের মত ত্যাগী নেতাদের কে অনিয়ম করে বিভিন্ন কৌশলে বাদ দেওয়া হয়েছে।
আমি বিএনপি করি সাবেক মন্ত্রী ড.খন্দকার মোশারফ সারের আমল থেকে।
আমি ধন্যবাদ জানাই যারা নবগঠিত সাতানী ইউনিয়ন নির্বাচিত হয়েছে।
কিন্ত আমি অভিযোগ করি যারা এই কমিটি দিয়েছে তারা অনিয়ম করে এই কমিটি দিয়েছে।
আমি ড.খন্দকার মোশারফ সারের নিকট বিনয় করছি এর যাচাই বাচাই করে সুবিচার যেন করে আর আমার নেতা ড.খন্দকার মারুফ হোসেন ভাইকে বলবো মাঠ পর্যায়ে যাচাই বাচাই করার বিনীত অনুরোধ।
টাকা দিয়ে প্রার্থী দিলে বিএনপির দলের একদিন বিপর্যয় ঘটবে।
আমার নেতার ওপর বিশ্বাস আছে আমাদের ভোটের প্রয়োজন তাই আপনি কোন ভূল করবেননা সেটা আমার আপনাদের প্রতি বিশ্বাস আছে।
আমি বিএনপি আগে থেকে করি এবং হামলা মামলা খেয়ে ঘরে ঘুমাতে পারিনি তবুও বিএনপি ছাড়িনি।
আগেও আছি এখনো থাকবো ইনশাআল্লাহ।