ভেড়ামারা প্রতিনিধি, রতন কুমার ঘোষ
কুষ্টিয়া জেলার সবচেয়ে ক্ষুদ্র উপজেলা ভেড়ামারা।আয়তনে ক্ষুদ্র হলেও এখানকার মানুষের চলাফেরা, আচার আচরণ, শিক্ষা দীক্ষা পোষাক পরিচ্ছদ, সামাজিকতা সবকিছুতেই জেলার অন্যান্য উপজেলার উর্ধ্বে। ভেড়ামারা সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই রেলওয়ে জংশন।হাল আমলে বাংলাদেশের অনেক রেলওয়ে ষ্টেশন আধুনিকায়ন হলেও এখানে তার ছোঁয়া লাগেনি। রেলওয়ে প্লাটফরমের পশ্চিম দিকে ষ্টেশনে প্রবেশ করার প্রধান ফটক। জীর্ণ শীর্ষ স্যাঁতসেতে, ময়লা আবর্জনায় সারাবছর তা পরিপুর্ণ থাকে। তাছাড়া রেল লাইনের মাঝখানে যত্রতন্ত্র ময়লা ফেলা নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার।
আশ্চর্য ব্যাপার হলো কোন সময়েই দায়িত্বরত পি ডব্লিউ ডি,ষ্টেশন মাষ্টার বা রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী বা অন্যান্য স্টাফ এসব পরিবেশ উন্নয়নে কোন উদ্দোগ নেননি।যদি রেলওয়ের লিষ্টেড ঝাঁড়ুদার রয়েছে। মুল বিষয়টা হলো তদারকির অভাব।ঐতিহ্যবাহী ভেড়ামারা রেলওয়ে আধুনিক যুগে এসেও আধুনিক ষ্টেশন নেই। ময়লা জরাজীর্ণ পরিবেশে চলে রেল সেবা।
এখানকার মানুষের রং,রুচি সম্পর্কে বহিরাঞ্চলের মানুষের ধারণা কি জন্মাতে পারে।একজন ভেড়ামারার সচেতন মানুষ হিসেবে আপনি কি বলবেন? রেলওয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তরাধীন কর্তাব্যাক্তি, রেলওয়ে মন্ত্রণালয় ভেড়ামারা রেলওয়ে ষ্টেশনের ঘুণে খাওয়া যাত্রী সেবার মানন্নোয়নে দৃষ্টি দেবেন কি!এলাকার সচেতন সুধী মহল বিষয়গুলোর সমাধান দাবি করেছেন।