নিজস্ব প্রতিনিধি, আমিনুল ইসলাম
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, মানা হচ্ছে না নিয়ম।
কাকরা গাড়ি দিয়ে জিও ব্যাগ নিয়ে যাওয়ার সময় ফেঁটে যাচ্ছে জিও ব্যাগ। বিষয় টি এলাকা বাসির নজরে আসলে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এলাকা বাসি আরো বলেন যে ভাবে নদীর পার বাধার কথা ছিলো সেই ভাবে কাজ হচ্ছে না,ঠিকাদার তার নিজের ইচ্ছামত কাজ করছে, জিও ব্যাগ গুলো গভির পনিতে নিয়ে ফেলে দিচ্ছে ব্যাগ গুলো পানির স্রোতে কোথায় যাচ্ছে তা সবারি অজানা,
জিও ব্যাগ ফেলার কিছু নিয়ম থাকলেও তা মানা হচ্ছে না,…. নিয়মবলির মধ্যে রয়েছে,
জিও ব্যাগ ফেলার আগে নিশ্চিত করতে হবে যে নদীর পাড় বা তীরবর্তী এলাকার মাটি জিও ব্যাগের ওজন নিতে পারবে কি না। যদি মাটি দুর্বল হয়, তাহলে প্রথমে মাটি শক্তিশালী করার ব্যবস্থা নিতে হবে।
নদীর গভীরতা এবং স্রোতের বেগ বিবেচনা করে জিও ব্যাগ ফেলার নকশা তৈরি করতে হবে। জস্রোতের বিপরীতে জিও ব্যাগ বসানো কথা থাকলেও, তা মানা হচ্ছে না।
জিও ব্যাগ বসানোর জন্য প্রথমে একটি ভিত্তি তৈরি করতে হবে। এই ভিত্তিটি এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন জিও ব্যাগগুলো সহজে স্থাপন করা যায় এবং নড়াচড়া করতে না পারে। কিন্তু সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র।
জিও ব্যাগগুলো এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যেন তারা একে অপরের সাথে ভালোভাবে আবদ্ধ থাকে। মাঝে ফাঁকা জায়গা থাকলে মাটি বা বালু দিয়ে তা ভরাট করে দিতে হবে।
জিও ব্যাগ বসানোর পর, তাদের উপরে মাটি বা পাথর দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এতে জিও ব্যাগগুলো সূর্যের আলো এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পাবে।
নিয়মিত জিও ব্যাগগুলোর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কোনো ব্যাগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে দ্রুত মেরামত করার কথা থাকলেও, সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র কাকড়া গাড়ি দিয়ে জিও ব্যাগ পানিতে ফেলতে গিয়ে ফেটে যাচ্ছে জিও ব্যাগ,
জিও ব্যাগ বসানোর সময় নদীর পরিবেশ এবং প্রতিবেশের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। দূষণ এড়াতে সঠিক উপকরণ ব্যবহার করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, জিও ব্যাগ বসানোর কাজটি করা উচিত। কিন্তু পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়মবলির মধ্যে একটিও মানা হচ্ছে না নিয়ম, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তার ইচ্ছে মত কাজ করে যাচ্ছে,
এতে করে সরকারে কোটি কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে, যা দেখার কেউ নেই।