বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৮:০০ অপরাহ্ন
মোস্তফা ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আখাউড়া থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে গত ২৪ ঘন্টায় থানা এলাকায় মাদক উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকালে পৃথক অভিযানে মাদকদ্রব্য ১২০(একশত বিশ) বোতল স্কাফ সিরাপ সহ ০২ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনর নির্দেশে, সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ দেলোয়ার হোসেন, কসবা সার্কেল এর দিক-নির্দেশনায় এবং আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: নূরে আলম এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে, ও পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম এর সার্বিক সহযোগিতায় আখাউড়া থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে এস.আই(নিরস্ত্র) মোঃ এরশাদ মিয়া সঙ্গীয় এস.আই(নিরস্ত্র) আবির আহমেদ, এ.এস.আই(নিরস্ত্র) মোঃ আলমগীর হোসেন, এ.এস.আই(নিরস্ত্র) উৎপল দেওয়ান ও ফোর্স সহ একটি চৌকস টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ইং-২২/০৩/২০২৪ তারিখ রাত ১১.৩০ ঘটিকার সময় আখাউড়া থানাধীন ৫নং আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর মধ্যপাড়া লইত্যামুড়াস্থ জনৈক হুমায়ুন মিয়া, পিতা-মৃত জলফু মিয়া এর বাড়ির উত্তর পাশে চলাচলের কাঁচা রাস্তার উপর হইতে মাদকদ্রব্য ১২০(একশত বিশ) বোতল স্কাফ সিরাপ সহ আসামী ১। সোহেল প্রকাশ উজ্জল(২৮), পিতা-মৃত মাহতাব মিয়া, মাতা-মৃত আয়েশা বেগম, সাং-নুরপুর, ইউপি-আখাউড়া দক্ষিণ, ২। মোঃ নাছির(৪৮), পিতা-মৃত সহিদ মিয়া, মাতা-মৃত সায়েরা বেগম, সাং-হীরাপুর মধ্যপাড়া, ইউপি-আখাউড়া দক্ষিণ, উভয় থানা-আখাউড়া, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়াদ্বয়কে হাতে নাতে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামী সোহেল প্রকাশ উজ্জল এর বিরুদ্ধে ইতিপূর্বেও ৬টি মাদক মামলা রহিয়াছে। একের পর এক মাদকদ্রব্য উদ্ধারে সফলতা অর্জন করছেন আখাউড়া থানা পুলিশ।সুশীল সমাজ বলছেন একজন মাদক কারবারি একটি জাতি ধ্বংস করতে পারে.একজন মাদক সেবী একটি সমাজকে ধ্বংস করতে পারে. তাই মাদক কারবারি মাদক সেবী তারা কারো আপন নয়. পুলিশ দক্ষতার সাথে বিভিন্ন সময়ে মাদক উদ্ধার করছেন। এটি সমাজের জন্য ইতিবাচক মাইলফলক এ বিষয়ে প্রতিবেদকের কথা হয় আখাউড়া থানা অফিসার ইনচার্জ নুরে আলম এর সাথে তিনি জানান মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সে কাজ করছে আখাউড়া থানা পুলিশ। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রতিবেদককে। তিনি আরো আশা ব্যক্ত করেন পুলিশ মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার কারণে বিভিন্ন সময় মাদক কারবারীরা মাথা চড়া দিলেও ব্যর্থ হয় পুলিশের দূরদর্শিতার কারণে।
