কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি,মো:হানিফ মিয়া
কৃষি জমিগুলোর মধ্যে ধান রোপণ করতে ব্যস্ততা কৃষক। কৃষি জমিগুলোর মধ্যে ধান রোপণ করতে গিয়ে দ্বিগুন খরচ লাগছে বলে জানিয়েছে কৃষক।
আজ ২১ জানুয়ারি কুমিল্লা জেলা তিতাস উপজেলা সরজমিনে তথ্য নিয়ে জানা যায় যে, অনেক কৃষক ভাই জানিয়েছে,আমাদের জমিগুলোতে প্রতি ৩০ শতকে খরচ হচ্ছে সর্বমোট ১৯ থেকে ২০ হাজার টাকা,২ থেকে ৩ বছর পূর্বে খরচ হয়েছে সর্বমোট ৯ থেকে ১০ হাজার টাকা। আমাদের অভিযোগ সারের মূল্য আগের চেয়ে ২ গুন মূল্য বৃদ্ধি হয়ে প্রতি বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২৫০০ টাকা থেকে ৩০০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। পূর্বে বিক্রি হতো ৫০ কেজি বস্তা ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।
বিদ্যুতের বিল বৃদ্ধি পাওয়ায় ধান চাষ জমিতে পানি সেচ দিতে বর্তমান প্রতি ৩০ শতকে ৩০০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে,বিদ্যুতের মাধ্যমে যে মটারের সাহায্যে পানি সেচ দেওয়া মালিকের সাথে কথা বলে জেনেছি,বলছে আমাদের আগে বিদ্যুত বিল কম আসতো এখন বিল দ্বিগু আসে।
জমি টেক্টর দিয়ে হাল চাষ করতেও প্রতি ৩০ শতক ১ চাষে খরচ ৫০০টাকা,পূর্বে খরচ হতো ২০০ থেকে ২৫০ টাকা।
কৃষক জানিয়েছে এভাবে যদি আমাদের জমি চাষ করতে গিয়ে সবকিছু বৃদ্ধি হতে থাকে তাহলে আমরা সামনে ধান চাষ করা ছেড়ে দিতে হবে।
আমরা খেটে খাওয়া কৃষক অনেকটাই দ্বিপাকে পড়তে হবে।
সরকারের নিকট আমাদের দাবি,সার মুল্য কমানো,তেলের মুল্য কমানো ও পানি সেচের মুল্য কমানোর জোর দাবি করছি।
আমাদের কুমিল্লা ১ (দাউদকান্দি -তিতাস )আসনের নতুন এমপি সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুরে নিকট দাবি জানাচ্ছি,আমাদের কৃষকের বৃদ্ধি পাওয়া সার,পানি সেচ ও টেক্টর খরচ তেলের মুল্য কমানোর জন্য বিনীত নিবেদন জানাচ্ছি।